যেকোন চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম। চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম বাংলায়, ইংরেজিতে এবং আরবিতে।

চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম বা চাকরির আবেদনপত্র লেখার নিয়ম জানাটা একজন চাকরি প্রার্থীর জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা যদি কেউ বুজতো, তাহলে কখনই কম্পিউটারের দোকানে গিয়ে মানুষ দিয়ে টাইপিং করে বা অন্যের চাকরির দরখাস্তের মত হুবহু অনুসরণ করে কখনই আবেদনপত্র তৈরি করতো না।

প্রথাগত  চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম অনুসরণ করে বা  মুখস্ত বিদ্যার জোরে দরখাস্ত লিখে আপনি হয়তো কোন প্রতিষ্টানের নিয়োগের আনুষ্টানিকতা পূরণ করতে পারবেন, কিন্তু চাকরির দরখাস্ত লেখার মাধ্যমে নিয়োগদাতা এবং আপনার মাঝে একটি সফল যোগাযোগ সম্পন করতে পারবেন না।

চাকরিতে আবেদনের পর চাকরির ইন্টারভিউতে ডাক পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বাড়াতে, মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং অনুসরণ করুন নিম্নে বর্ণিত চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম বা চাকরির দরখাস্ত লেখার নমুনা

চাকরির-দরখাস্ত-লেখার-নিয়ম, চাকরির-আবেদনপত্র-লেখার-নিয়ম, বেসরকারি-চাকরির-দরখাস্ত-লেখার-নিয়ম, এনজিও-চাকরির-দরখাস্ত-লেখার-নিয়ম, শিক্ষক-পদে-নিয়োগের-জন্য-আবেদনপত্র-লেখার-নিয়ম, ব্যাংকে-চাকরির-দরখাস্ত-লেখার-নিয়ম, মাদ্রাসায়-চাকরির-আবেদনপত্র-লেখার-নিয়ম, ইমেইলে-চাকরির-আবেদন-লেখার-নিয়ম, সরকারি-চাকরির-আবেদনপত্র-লেখার-নিয়ম, সরকারি-চাকরির-দরখাস্ত-লেখার-ফরমেট, চাকরির-দরখাস্ত-লেখার-নমুনা, chakrir-abedon-potro-lekhar-niyom, chakrir-dorkhasto-lekhar-niyom

সফল যোগাযোগে চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়মাবলীঃ

কোন একসময় চাকরির বাজারে প্রার্থী ছিলো কম এবং তুলনামূলক প্রতিদ্বন্দ্বিতাও বর্তমানের চেয়ে কম ছিলো। তখন চাকরির জন্য একমাত্র ডাকযোগে আবেদনপত্র প্রেরণ করা হতো।

কিন্তু বর্তমানে চাকরির প্রতিদ্বন্দ্বিতা এমন পর্যায়ে বেড়েছে যে, কোন একটি শূন্য পদের বিপরীতে যে পরিমাণ সিভি জমা পড়ে, তা ভালো করে পড়ার সময়ও হয়তো নিয়োগকারী প্রতিষ্টান পায় না।

সেইসাথে চাকরিতে আবেদনের মাধ্যমে এসেছে নতুনত্ব, অর্থাৎ এখন একজন প্রার্থী চাইলে অনলাইনে বা ইমেলেইর মাধ্যমে মিনিটের মধ্যে আবেদনপত্র জমা দিতে পারে।

এখন চিন্তা করুন কোন প্রতিষ্টান যখন চাকরি জন্য নিয়োগ দেয়, তখন কি পরিমাণ সিভি তাদের কাছে পৌঁছায়। এসব সিভি/আবেদনপত্র ঠিকমত পড়ে, হাজার হাজার আবেদনপত্র থেকে আপনার আবেদনপত্র আলাদাভাবে বাছাই করার জন্য কি পরিমাণ বাড়তি খরচ সেই প্রতিষ্টানের মানব সম্পদ বিভাগের পিছনে ব্যয় করতে হবে, তা কি কখনো ভেবেছেন?

এসব কিছু চিন্তা করলে আপনার লিখা ৩/৪ পৃষ্টার জীবনবৃত্তান্ত হয়তো নিয়োগকর্তা সময় নষ্ট হবে এই ভয়ে শুধু পৃষ্টা গুনেই টেবিলের উপর ছুড়ে ফেলেন।

তারমানে এই নয় যে, আমরা পরামর্শ দিচ্ছি আপনার সিভিকে সংক্ষেপ করার জন্য সব অভিজ্ঞতা, যোগ্যতার তথ্য লিখবেন না। আপনি অবশ্যই সকল তথ্য উল্লেখ করে কয়েক পৃষ্টার সিভি লিখতে পারেন।

তবে, আপনার আবেদনপত্রকে সবার চেয়ে আলাদা করার জন্য সিভির উপরে যে কাভার লেটার থাকে, তাকেই সুন্দরভাবে গুছিয়ে লিখতে হবে।

আপনি ইমেইলে বা ডাকযোগে যেভাবেই আবেদনপত্র জমাদিন না কেনো, জীবনবৃত্তান্তকে সামনে না রেখে ইহাকে সংযুক্তি হিসেবে জমা দিন।

জীবনবৃত্তান্তের উপরে যে কাভার লেটার থাকবে, ইহাকেই মূল আবেদনপত্র হিসেবে চিন্তা করে এমনভাবে আপনার কথাগুলো সাজিয়ে লিখবেন, যাতে নিয়োগকর্তা আপনার আবেদনপত্রের সংযুক্তিতে থাকা জীবনবৃত্তান্তসহ সকল কাগজপত্র মনোযোগ সহকারে পড়তে খুবই আগ্রহী প্রকাশ করেন।

এরকম আকর্ষণীয়ভাবে লিখা আবেদনপত্রের কথার সাথে আপনার জীবনবৃত্তান্তের তথ্যের মিল থাকলে, নিয়োগকর্তা আপনার সাথে যোগযোগ করতে বা ইন্টারভিয়ের জন্য ডাক দিতে বাধ্য থাকবেন।

নিয়োগকর্তার এনগেজমেন্ট রেট বাড়াতে কিভাবে চাকরির দরখাস্ত লিখতে হয়ঃ

  1. আবেদনপত্রের শুরুতেই থাকবে তারিখের উল্লেখ যা একদম সাধারণ একটি বিষয়। আপনি যে তারিখে আবেদন করছেন, সেদিনের তারিখ আপনার চাকরির দরখাস্তের সবার উপরেই থাকবে।
  2. যার বরাবর আপনার চাকরির দরখাস্ত প্রেরণ করছেন, উনার পদবী, বিভাগ, প্রতিষ্টানের নাম এবং অফিসের ঠিকানা নির্ভুলভাবে লেখার চেষ্টা করুন, যাতে নিয়োগকর্তা আপনার আবেদনপত্র পড়ার শুরুতেই এই ধারণা করেন যে, আপনি তাদের প্রকাশিত নিয়োগ শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে সবকিছু বুঝে আবেদন করেছেন।
  3. কোন পদের জন্য আবেদন করছেন তা স্পষ্টভাবে আপনার চাকরির দরখাস্তের বিষয় হিসেবে উল্লেখ করুন, যাতে নিয়োগকর্তার আপনার আবেদনপত্র সর্টিং বা পদবী অনুযায়ী পৃথক করতে সুবিধা হয়।
  4. দরখাস্তের বিষয় লেখা হয়ে গেলে, এবার মোট ০৩ টি অনুচ্ছেদে আপনার সম্পর্কে সংক্ষেপে এমন কিছু লিখুন যা নিয়োগকর্তাকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করতে সক্ষম হয়।
  5. প্রথম অনুচ্ছেদে আপনি ০২ থেকে ০৩ লাইনের মধ্যে নিয়োগকর্তাকে জানিয়ে দিন কিভাবে আপনি তাদের চাকরির নিয়োগের খবর পেয়েছেন এবং কি কারণে আপনি এই চাকরিতে আবেদনের জন্য আগ্রহ প্রকাশ করছেন।
  6. কি কারণে চাকরি করতে আগ্রহী তা বর্ণনা করতে কখনই ইমোশনাল কথাবার্তা, যেমনঃ এই চাকরিটি আপনার খুবই প্রয়োজন, এধরনের কোন অপেশাদার কথা উল্লেখ করা যাবে না। আপনার নিজের অর্জিত শিক্ষা এবং অভিজ্ঞতার মধ্য থেকে এমন কিছু গুণের কথা উল্লেখ করুন যা সরাসরি দরখাস্তের বিষয়ে উল্লেখকৃত পদের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়।
  7. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদে আপনি আপনার বিশেষ যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা বা অর্জিত শিক্ষাকে সংক্ষিপ্ত আকারে এমনভাবে উল্লেখ করুন, যাতে আপনার মধ্যে থাকা গুণাবলি, উক্ত পদে চাকরি করে  প্রতিষ্টানের জন্য কিছু ভ্যালু এডিশন করতে পারে।
  8. তৃতীয় এবং সর্বশেষ অনুচ্ছেদে আপনার সকল কাগজপত্র যাতে নিয়োগকর্তা অতি আগ্রহে পড়েন, সে বিষয়ে ইঙ্গিত দেওয়ার জন্য পূর্ব থেকেই ধন্যবাদ বা অন্যকোন কথায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন। সেইসাথে আপনি যেকোন দিন ইন্টারভিউ দিতে প্রস্তুত তার ইঙ্গিত দিয়ে কিছু কথা লিখুন।
  9. আবেদনপত্রের সবার শেষে আবেদনকারীর, অর্থাৎ আপনার নাম, ঠিকানা এবং যোগাযোগের জন্য ফোন নম্বর উল্লেখ করুন।
  10. উপরে বর্ণিত  চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম অনুসরণ করে লেখা আবেদনপত্র যেন কোন অবস্থায় ১৫০ থেকে ২০০ শব্দের বেশি না হয় সেদিকেও খেয়াল রাখুন।
  11. আবেদনপত্র লেখা হয়ে গেলে, উক্ত পদের জন্য একজন যোগ্য প্রার্থী প্রমাণ করতে আপনার জীবনবৃত্তান্ত এবং অন্যান্য যাবতীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করুন।

বাংলায় চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়মঃ

নিম্নে নমুনাস্বরূপ চাকরির দরখাস্ত লেখা হয়েছে, যা আপনি চাইলে সরকারি চাকরি ব্যতীত অন্য সকল চাকরির নিয়োগের ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারেন। এককথায় নিম্নের চাকরির দরখাস্ত লেখার নমুনা তাদের জন্য যারা খুঁজছেনঃ

  • বেসরকারি চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম।
  • এনজিও চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম।
  • শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য আবেদনপত্র লেখার নিয়ম।
  • ব্যাংকে চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম।
  • মাদ্রাসায় চাকরির আবেদনপত্র লেখার নিয়ম।
  • ইমেইলে চাকরির আবেদন লেখার নিয়ম।
নিম্নের চাকরির দরখাস্ত এর নমুনাকে অনুসরণ করে আপনার শিক্ষা, যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা এবং আবেদনকৃত পদের নাম, প্রতিষ্টানের নাম ইত্যাদি আপনার মতকরে গুছিয়ে লিখতে হবে।

শুধুমাত্র ইমেইলে আবেদনপত্র জমা দিতে কিছুটা পরিবর্তন করতে হবে। ইমেইলের ক্ষেত্রে আলাদাকরে দরখাস্তের বিষয় মূল বডিতে লেখার প্রয়োজন নেই, বরং তার পরিবর্তে ইমেইলের সাবজেক্ট লাইনেই পদের নাম উল্লেখ করে দিতে হবে।

আবেদনকৃত পদ, প্রতিষ্টান, শিক্ষা, যোগ্যতা অনুযায়ী আবেদনপত্র লেখার ভাষা ভিন্ন হতে পারে, যেমনঃ এনজিও প্রতিষ্টানের জন্য বাংলায়, ব্যাংক বা অন্যান্য বেসরকারি প্রতিষ্টানের জন্য ইংরেজিতে এবং মাদ্রাসার জন্য আরবিতে।

নিম্নে সকল ধরনের চাকরির কথা চিন্তা করে মোট ০৩ টি ভাষায় চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম বা নমুনা উল্লেখ করা হয়েছে। সেইসাথে সরকারি চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম বা ফরমেট একটি লিংকের মাধ্যমে ডাউনলোড করার জন্য সংযুক্ত করা হয়েছে।

দরখাস্তের নমুনা শুরু এখান থেকে………

তারিখঃ
বরাবর,
[নিয়োগকর্তার পদবী]
[নিয়োগকর্তা যে বিভাগের দায়িত্ত্ব আছেন ইহার নাম]
[প্রতিষ্টানের নাম]
[প্রতিষ্টানের ঠিকানা]

বিষয়ঃ [পদের নাম] এর জন্য আবেদন।

জনাব,
যথাবিহীত সম্মান পূর্বক নিবেদন এই যে, গত [নিয়োগ প্রকাশের তারিখ] এ [নিয়োগ প্রকাশের উৎস] তে  প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির উপর ভিত্তি করে, আমি নিজেকে [পদের নাম] এর জন্য একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে বিবেচনা করে চাকরিতে আবেদন করার আগ্রহ প্রকাশ করছি।

আমি মনে করছি যে, আমার অর্জিত [দক্ষতা/অভিজ্ঞতা/শিক্ষা] উক্ত পদে চাকরি করতে এবং আপনার প্রতিষ্টানের উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

আমি আমার পরিপূর্ণ জীবনবৃত্তান্ত অত্র আবেদনপত্রের সাথে আপনার পর্যালোচনার জন্য সংযুক্ত করেছি। উক্ত পদে চাকরির জন্য আমার অতিরিক্ত কোন যোগ্যতা বা তথ্য সম্পর্কে জানার থাকলে, নির্দ্ধাধায় আমাকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুরোধ রইলো।

অতএব, আমার আবেদনপত্র বিবেচনা করার জন্য আপনার মূল্যবান সময় এবং উক্ত পদে চাকরিতে অংশগ্রহণ করে কিভাবে আপনার প্রতিষ্টানের জন্য আরও অবদান রাখতে পারি, সে বিষয়ে আলোচনা করতে একটি সাক্ষাৎকারের সুযোগ তৈরি করে দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

বিনীত,
[আপনার নাম]
[আপনার ঠিকানা]
[যোগাযোগের ফোন নম্বর]

ইংরেজিতে চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়মঃ

To,
The [Employer’s Designation]
[Employer’s Department Name]
[Company Name]
[Company’s Office Address]

Subject: Application for the post of “Name of the post you are applying for”.

Dear Sir,
With the reference to your job circular published on [Job Source Name], I am writing to express my interest in the [Name of the Position] role at [Name of the Company]. I am confident that my skills and experiences would make me a strong candidate for this opportunity.

As a [Your Previous Job Experience or Degree You Achieved], I have gained [Skill/Experience/Knowledge] that I believe would be valuable in this position. For example, [Specific Example of any Skill/Experience/Knowledge]. In addition, I have strong [Specify Your Another Skill] skills and am proficient in [Software /Tools/Any Platform] which I believe would be useful in this role.

I am excited about the opportunity to join the team at [Company Name] and contribute to its success. Thank you for considering my application. I look forward to the opportunity to discuss how I can contribute to your team further in an interview.

Sincerely,
[Your Name]
[Your Address]
[Your Contact Number]

মাদ্রাসায় চাকরির আবেদনপত্র আরবিতে লেখার নিয়মঃ

إلى،

مدير المدرسة.

"جامعة أبو هريرة ، دكا".

 

الموضوع: طلب الحصول على وظيفة "مدرس لغة عربية".

 

سيدي العزيز،

السلام عليكم ورحمة الله وبركاته.بالإشارة إلى منشور وظيفتك المنشور على "الجريدة اليومية" ، أشعر أنني سأكون مناسبًا جدًا لهذا المنصب.

 

ستجعلني مهارتي وخبرتي من الأصول القيمة لشركتك.

 

سيرتي الذاتية مرفقة لمراجعتك. إذا كنت ترغب في الحصول على مزيد من المعلومات بشأن تأهيلي لهذا المنصب ، فيرجى عدم التردد في الاتصال بي.

 

أتطلع إلى الاستماع منك قريبًا عن هذه الفرصة وأشكرك على وقتك واهتمامك في هذا الأمر.

 

بإخلاص،

"سلطان محمد الفاتح".

القرية: "دكا".

مكتب البريد: "دكا".

المقاطعة: "دكا".

الشعبة: "دكا".

رقم الهاتف: "017120000000"


সরকারি চাকরির আবেদনপত্র লেখার নিয়মঃ

সরকারি চাকরির জন্য রয়েছে আলাদা ফরমেট যা যেকোন সরকারি চাকরির নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। তবে সরকারি চাকরিতে অনলাইনে আবেদনের জন্য “টেলিটক অনলাইন আবেদন” পদ্ধতি অনুযায়ী আবেদন করতে হবে।

যখন কোন সরকারি চাকরিতে আবেদনপত্রের হার্ডকপি জমা দিতে হবে, তখনই শুধু এই সরকারি চাকরির দরখাস্ত লেখার ফরমেট অনুসরণ করতে হবে।

সরকারি চাকরির আবেদন ফরম পড়তে এখানে>>> ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ জব ইন্টারভিউতে কিভাবে নিজেকে উপস্থাপন করবেন।
আরো পড়ুনঃ বাধা পেরিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছানোর উপায়।
আরো পড়ুনঃ সফলতার ০৬ টি লক্ষণ যা আমরা চিন্তাও করি না।

চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম সম্পর্কে মন্তব্যঃ

আজকের আর্টিকেলে আমরা চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম বর্ননা করতে গিয়ে যেসকল নিয়ম উল্লেখ করেছি, তা অনুসরণ করে যেকোন চাকরির জন্য আপনি নিজেকে স্মার্টলি রিপ্রেজেন্ট করে আবেদন করার সুযোগ পাবেন।

পরিশেষে আমরা এটাই বলবো যে, কোন প্রতিষ্টানে আপনি চাকরিতে প্রবেশের আগেই, ঐ প্রতিষ্টানে আপনার লেখা আবেদনপত্র সবার আগে প্রবেশ করে।

আপনার আবেদনপত্র লেখার ধরন দেখেই নিয়োগকর্তা কিছুটা আন্দাজ করতে পারবেন আপনার যোগ্যতা সম্পর্কে। আপনার আবেদনের ফার্স্ট ইম্প্রেশন যদি ভালো হয়, তাহলেই ইন্টারভিউতে ডাক পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

তাই অন্য কারো চাকরি আবেদনপত্র হুবহু নকল না করে, আজকের এই আর্টিকেলে উল্লেখিত চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম সংক্রান্ত সকল পয়েন্ট অনুসরণ করে নিজের মতকরে চাকরির দরখাস্ত লেখার পরামর্শ আপনাদের সকলের জন্য রইলো।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url